০৯:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জে তালাবদ্ধ ঘরে মিলল নারীর গলা কাটা লাশ  

  • Sangbad365 Admin
  • সময়ঃ ১২:০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
  • ১৬০১৪ Time View
হবিগঞ্জের ম্যাপ

হবিগঞ্জ: হবিগঞ্জ শহরতলীর পইল উত্তরপাড়ার তালাবদ্ধ একটি ঘর থেকে আমল চান (৩৫) নামে এক গৃহবধূর গলা কাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি স্থানীয় সবজি ব্যবসায়ী সিতু মিয়ার স্ত্রী।

তাদের দুটি সন্তান রয়েছে।

রোববার (২৭ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ জানায়, পইল নতুন বাজারে সবজি ব্যবসা করেন সিতু মিয়া। তার ছোট ভাই কদর মিয়ার সঙ্গে পারিবারিক বিরোধ রয়েছে। প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো। রোববার বিকেলে সিতু মিয়া দোকানে গেলে সন্ধ্যার দিকে পরিবারের সদস্যরা ঘরের দরজায় তালা দেখতে পান। অনেক ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে পরে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখে পুলিশে খবর দেন তারা।
 
ঘটনার পর থেকেই কদর মিয়া পলাতক। পরিবারের দাবি, পারিবারিক বিরোধ থেকেই কদর মিয়া এ হত্যাকাণ্ড ঘটাতে পারেন।  

সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ধ্রুবেশ দাস জানান, পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ধারণা করা হচ্ছে, হত্যার সঙ্গে কদর মিয়া জড়িত। তাকে আটক করার চেষ্টা চলছে।

এসআই
 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

হবিগঞ্জে তালাবদ্ধ ঘরে মিলল নারীর গলা কাটা লাশ  

সময়ঃ ১২:০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
হবিগঞ্জের ম্যাপ

হবিগঞ্জ: হবিগঞ্জ শহরতলীর পইল উত্তরপাড়ার তালাবদ্ধ একটি ঘর থেকে আমল চান (৩৫) নামে এক গৃহবধূর গলা কাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি স্থানীয় সবজি ব্যবসায়ী সিতু মিয়ার স্ত্রী।

তাদের দুটি সন্তান রয়েছে।

রোববার (২৭ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ জানায়, পইল নতুন বাজারে সবজি ব্যবসা করেন সিতু মিয়া। তার ছোট ভাই কদর মিয়ার সঙ্গে পারিবারিক বিরোধ রয়েছে। প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো। রোববার বিকেলে সিতু মিয়া দোকানে গেলে সন্ধ্যার দিকে পরিবারের সদস্যরা ঘরের দরজায় তালা দেখতে পান। অনেক ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে পরে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখে পুলিশে খবর দেন তারা।
 
ঘটনার পর থেকেই কদর মিয়া পলাতক। পরিবারের দাবি, পারিবারিক বিরোধ থেকেই কদর মিয়া এ হত্যাকাণ্ড ঘটাতে পারেন।  

সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ধ্রুবেশ দাস জানান, পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ধারণা করা হচ্ছে, হত্যার সঙ্গে কদর মিয়া জড়িত। তাকে আটক করার চেষ্টা চলছে।

এসআই
 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।