বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে যারা ২০২৪ সালের মধ্যে ‘ধর্মীয় নিপীড়ন’ এড়াতে ভারতে প্রবেশ করেছেন, তারা পাসপোর্ট বা অন্যান্য ভ্রমণ নথি ছাড়াই দেশটিতে থাকতে পারবেন। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে এমনটি বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পারসি ও খ্রিস্টান— যারা আফগানিস্তান, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অংশ এবং যারা ধর্মীয় নিপীড়ন বা ধর্মীয় নিপীড়নের আশঙ্কার কারণে ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছেন, তারা বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা রাখার নিয়ম থেকে অব্যাহতি পাবেন।
অভিবাসন ও প্রবাসী আইন ২০২৫ অনুযায়ী এই আদেশ জারি করা হয়েছে। এটি সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) থেকে কার্যকর হয়েছে। ২০১৪ সালের পর ভারতে প্রবেশকারী অনেক মানুষের জন্য এই আদেশ সহায়ক হবে, যারা সেখানে অবস্থান করা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে ছিলেন।
গত বছর কার্যকর হওয়া নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইন (সিএএ) অনুযায়ী, এই নিপীড়িত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্য যারা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারত প্রবেশ করেছেন, তারা ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য যোগ্য।
আরএইচ
Sangbad365 Admin 













