এ বিষয়ে জানতে চাইলে মবিল যমুনা লুব্রিকেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আজম জে চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, অনেক দিন ধরে গুলশানের গুরুত্বপূর্ণ লোকেশনে থাকায় জমিটি কেনার বিষয়ে কথাবার্তা চলছিল। পেশাদার নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে এই জমির ভ্যালুয়েশন বা মূল্যমানও যাচাই করা হয়। তারপর দাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এই জমিতে সর্বাধুনিক বিপণিবিতান (শপিংমল) গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। এ ছাড়া লাভজনকভাবে জমিটির সর্বোচ্চ ব্যবহার কীভাবে করা যায়, সেটি নিয়েও পরিকল্পনা চলছে।
আজম জে চৌধুরী আরও বলেন, বড় অঙ্কের এই বিনিয়োগে মবিল যমুনা লুব্রিকেন্টসের নগদ অর্থ প্রবাহে যাতে কোনো ধরনের চাপ তৈরি না হয়, সে জন্য দুই কোম্পানি মিলে যৌথ বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে লাভও ভাগাভাগি হবে অর্ধেক অর্ধেক ভিত্তিতে।
Sangbad365 Admin 












