০১:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না’ বিষয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ব্যাখ্যা

  • Sangbad365 Admin
  • সময়ঃ ০২:২৮:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫
  • ১৬০৮১ Time View

|| রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ২০:১২, ১৬ আগস্ট ২০২৫   আপডেট: ২০:১৩, ১৬ আগস্ট ২০২৫

ইসলামিক ফাউন্ডেশন

‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক’ শিরোনামে বি‌ভিন্ন গণমাধ‌্যমে প্রকাশিত সংবা‌দের প্রতিবাদ জা‌নি‌য়ে‌ছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

শ‌নিবার (১৬ আগস্ট) এক প্রতিবাদ বিজ্ঞ‌প্তি‌তে ব‌লে‌ছে, ফাউ‌ন্ডেশ‌নের মহাপরিচালক কখনোই এমন বক্তব্য প্রদান করেননি যে, চাকরি টিকিয়ে রাখতে কোনো সংগঠনের রুকন হওয়া আবশ্যক। এ ধরনের বিভ্রান্তুমূলক তথ্য প্রচারের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে।

বিজ্ঞ‌প্তি‌তে বলা হয়, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীকে সম্ভবত এই বিষয়ে ভুল তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে এ ধরনের কোনো বক্তব্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক দেননি। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আব্দুস ছালাম খান একজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা। তিনি একজন সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ, সেই সাথে একজন বরেণ্য আলেম। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে এমন ভ্রান্ত বক্তব্য প্রচার নিন্দনীয় ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান, যা সরকারি বিধি-বিধানের আলোকে পরিচালিত হয়। এখানে চাকরি ও নিয়োগ-সংক্রান্ত বিষয়াবলি সরকারের নিয়ম অনুযায়ী সম্পন্ন হয়। ব্যক্তিগত কোনো মত বা সংগঠনভিত্তিক সদস্যপদ এসবের সঙ্গে সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিয়োগ পদোন্নতিসহ সমস্ত প্রশাসনিক এবং আর্থিক ক্ষমতা বোর্ড অফ গভর্নরস-এর। সেই বোর্ড অফ গভর্নরস-এ  পদাধিকার বলে ধর্ম উপদেষ্টা এর চেয়ারম্যান। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের নেতা শাহ নেছারুল হক, বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, তামিরুল মিল্লাতের অধ্যক্ষ মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানীসহ বরেণ্য ওলামায়ে কেরাম এবং প্রশাসনিক ব্যক্তিরা রয়েছেন।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র ও প্রক্রিয়া অনুযায়ী মহাপরিচালকের এককভাবে কারো চাকরি বাতিল করার কোনো ক্ষমতা নেই ব‌লেও বিজ্ঞপ্তিতে জানা‌নো হ‌য়ে‌ছে।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি 

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না’ বিষয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ব্যাখ্যা

সময়ঃ ০২:২৮:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫

|| রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ২০:১২, ১৬ আগস্ট ২০২৫   আপডেট: ২০:১৩, ১৬ আগস্ট ২০২৫

ইসলামিক ফাউন্ডেশন

‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক’ শিরোনামে বি‌ভিন্ন গণমাধ‌্যমে প্রকাশিত সংবা‌দের প্রতিবাদ জা‌নি‌য়ে‌ছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

শ‌নিবার (১৬ আগস্ট) এক প্রতিবাদ বিজ্ঞ‌প্তি‌তে ব‌লে‌ছে, ফাউ‌ন্ডেশ‌নের মহাপরিচালক কখনোই এমন বক্তব্য প্রদান করেননি যে, চাকরি টিকিয়ে রাখতে কোনো সংগঠনের রুকন হওয়া আবশ্যক। এ ধরনের বিভ্রান্তুমূলক তথ্য প্রচারের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে।

বিজ্ঞ‌প্তি‌তে বলা হয়, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীকে সম্ভবত এই বিষয়ে ভুল তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে এ ধরনের কোনো বক্তব্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক দেননি। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আব্দুস ছালাম খান একজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা। তিনি একজন সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ, সেই সাথে একজন বরেণ্য আলেম। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে এমন ভ্রান্ত বক্তব্য প্রচার নিন্দনীয় ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান, যা সরকারি বিধি-বিধানের আলোকে পরিচালিত হয়। এখানে চাকরি ও নিয়োগ-সংক্রান্ত বিষয়াবলি সরকারের নিয়ম অনুযায়ী সম্পন্ন হয়। ব্যক্তিগত কোনো মত বা সংগঠনভিত্তিক সদস্যপদ এসবের সঙ্গে সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিয়োগ পদোন্নতিসহ সমস্ত প্রশাসনিক এবং আর্থিক ক্ষমতা বোর্ড অফ গভর্নরস-এর। সেই বোর্ড অফ গভর্নরস-এ  পদাধিকার বলে ধর্ম উপদেষ্টা এর চেয়ারম্যান। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের নেতা শাহ নেছারুল হক, বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, তামিরুল মিল্লাতের অধ্যক্ষ মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানীসহ বরেণ্য ওলামায়ে কেরাম এবং প্রশাসনিক ব্যক্তিরা রয়েছেন।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র ও প্রক্রিয়া অনুযায়ী মহাপরিচালকের এককভাবে কারো চাকরি বাতিল করার কোনো ক্ষমতা নেই ব‌লেও বিজ্ঞপ্তিতে জানা‌নো হ‌য়ে‌ছে।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি