০৩:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশের মানুষ ১৭ বছর ধরে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: সাইফুল হক

  • Sangbad365 Admin
  • সময়ঃ ১২:০০:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫
  • ১৬০০৬ Time View

প্রকাশিত: ১৭:২৩, ১ নভেম্বর ২০২৫  

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, দেশের মানুষ ১৭ বছর ধরে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে। নির্বাচনের দিনেই গণভোট হতে হবে।

শনিবার (১ নভেম্বর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

সাইফুল হক বলেন, গণঅভ্যুত্থানের অংশীজনরা একমত হওয়ায় সরকার গঠন হয়েছে এবং তাদের নানা কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তবে, সংবিধান সংশোধনের জন্য মানুষের ম্যান্ডেট দরকার। এর বাইরে কোনো আদেশ বা অধ্যাদেশ দিয়ে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নাই।

তিনি বলেন, আপনি যখন রাষ্ট্রপতির নামে কোনো আদেশ জারি করছেন, তা যদি কোনোভাবে অনুমোদন হয়, তাহলে ভবিষ্যতের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। ভবিষ্যতে যে কেউ এর অপব্যবহার করবে।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধনে যেভাবে আদেশ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে, তা পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য। এ ধরনের কোনো ক্ষমতা, এখতিয়ার বা ম্যান্ডেট অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। এই ধরনের উদ্যোগ হবে প্রকারান্তরে সংবিধান অস্বীকার করার সামিল।

তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের যতটুকু এখতিয়ার, তারা ততটুকুই করবে। এর বেশি যেন না করে। সবাই যেহেতু গণভোটের ব্যাপারে একমত হয়েছে, সেহেতু সরকার আগামী ফেব্রুয়ারিতে গণভোট আয়োজনের ব্যবস্থা করতে পারে। যদি কোনো ভুল হয়, এর মাসুল সবাইকে দিতে হবে।

ঢাকা/নাজমুল/রফিক

ট্যাগঃ

দেশের মানুষ ১৭ বছর ধরে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: সাইফুল হক

সময়ঃ ১২:০০:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫

প্রকাশিত: ১৭:২৩, ১ নভেম্বর ২০২৫  

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, দেশের মানুষ ১৭ বছর ধরে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে। নির্বাচনের দিনেই গণভোট হতে হবে।

শনিবার (১ নভেম্বর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

সাইফুল হক বলেন, গণঅভ্যুত্থানের অংশীজনরা একমত হওয়ায় সরকার গঠন হয়েছে এবং তাদের নানা কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তবে, সংবিধান সংশোধনের জন্য মানুষের ম্যান্ডেট দরকার। এর বাইরে কোনো আদেশ বা অধ্যাদেশ দিয়ে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নাই।

তিনি বলেন, আপনি যখন রাষ্ট্রপতির নামে কোনো আদেশ জারি করছেন, তা যদি কোনোভাবে অনুমোদন হয়, তাহলে ভবিষ্যতের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। ভবিষ্যতে যে কেউ এর অপব্যবহার করবে।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধনে যেভাবে আদেশ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে, তা পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য। এ ধরনের কোনো ক্ষমতা, এখতিয়ার বা ম্যান্ডেট অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। এই ধরনের উদ্যোগ হবে প্রকারান্তরে সংবিধান অস্বীকার করার সামিল।

তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের যতটুকু এখতিয়ার, তারা ততটুকুই করবে। এর বেশি যেন না করে। সবাই যেহেতু গণভোটের ব্যাপারে একমত হয়েছে, সেহেতু সরকার আগামী ফেব্রুয়ারিতে গণভোট আয়োজনের ব্যবস্থা করতে পারে। যদি কোনো ভুল হয়, এর মাসুল সবাইকে দিতে হবে।

ঢাকা/নাজমুল/রফিক