০৯:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কিশোরগঞ্জে নিজভূমে চিরঘুমে সেনাবাহিনীর জাহাঙ্গীর

  • Sangbad365 Admin
  • সময়ঃ ১২:০৫:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ১৬০০২ Time View

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ২৩:১৩, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫   আপডেট: ২৩:১৪, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫

সুদানে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত সেনাবাহিনীর মেস ওয়েটার জাহাঙ্গীর আলমের দাফন সম্পন্ন হয়েছে কিশোরগঞ্জে নিজের গ্রামে।

রবিবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলায় তার নিজ গ্রাম তারাকান্দিতে তাকে দাফন করা হয়।

এর আগে বিকাল সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে জাহাঙ্গীর আলমের মরদেহ পাকুন্দিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আনা হয়। তারপর সড়ক পথে নেওয়া হয় গ্রামের বাড়ি তারাকান্দিতে। সেখানে জানাজা শেষে দাফনের মাধ্যমে শেষ বিদায় জানানো হয় জাহাঙ্গীর আলমকে।

২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন জাহাঙ্গীর আলম। শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনের জন্য চলতি বছরের ৭ নভেম্বর সুদানের আবেই শহরে যান তিনি।

জাহাঙ্গীর আলম তারাকান্দি গ্রামের হযরত আলীর ছেলে।

তিন ভাইয়ের মধ্যে জাহাঙ্গীর ছিলেন মেঝ। বড় ভাই মো. মোস্তফা প্রবাসী এবং ছোট ভাই মো. শাহিন মিয়া কৃষিকাজ করেন।

পরিবারে বাবা-মা, দুই ভাই, স্ত্রী রুবাইয়া আক্তার ও তিন বছর বয়েসি একমাত্র ছেলে ইরফানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন জাহাঙ্গীর আলম। তাকে না ফেরার দেশে বিদায় জানিয়ে শোকে স্তব্ধ স্বজন ও এলাকাবাসী।

জাহাঙ্গীরের বাবা মো. হযরত আলী বলেন, তার অন্য এক ছেলেকে যেন সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়া হয়।

ঢাকা/রুম্মন/রাসেল

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

টিভিতে আজকের খেলা (২২ ডিসেম্বর, ২০২৫)

কিশোরগঞ্জে নিজভূমে চিরঘুমে সেনাবাহিনীর জাহাঙ্গীর

সময়ঃ ১২:০৫:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ২৩:১৩, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫   আপডেট: ২৩:১৪, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫

সুদানে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত সেনাবাহিনীর মেস ওয়েটার জাহাঙ্গীর আলমের দাফন সম্পন্ন হয়েছে কিশোরগঞ্জে নিজের গ্রামে।

রবিবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলায় তার নিজ গ্রাম তারাকান্দিতে তাকে দাফন করা হয়।

এর আগে বিকাল সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে জাহাঙ্গীর আলমের মরদেহ পাকুন্দিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আনা হয়। তারপর সড়ক পথে নেওয়া হয় গ্রামের বাড়ি তারাকান্দিতে। সেখানে জানাজা শেষে দাফনের মাধ্যমে শেষ বিদায় জানানো হয় জাহাঙ্গীর আলমকে।

২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন জাহাঙ্গীর আলম। শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনের জন্য চলতি বছরের ৭ নভেম্বর সুদানের আবেই শহরে যান তিনি।

জাহাঙ্গীর আলম তারাকান্দি গ্রামের হযরত আলীর ছেলে।

তিন ভাইয়ের মধ্যে জাহাঙ্গীর ছিলেন মেঝ। বড় ভাই মো. মোস্তফা প্রবাসী এবং ছোট ভাই মো. শাহিন মিয়া কৃষিকাজ করেন।

পরিবারে বাবা-মা, দুই ভাই, স্ত্রী রুবাইয়া আক্তার ও তিন বছর বয়েসি একমাত্র ছেলে ইরফানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন জাহাঙ্গীর আলম। তাকে না ফেরার দেশে বিদায় জানিয়ে শোকে স্তব্ধ স্বজন ও এলাকাবাসী।

জাহাঙ্গীরের বাবা মো. হযরত আলী বলেন, তার অন্য এক ছেলেকে যেন সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়া হয়।

ঢাকা/রুম্মন/রাসেল