নবীজি (সা.) শুধু রমজানে নয়, প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবার এবং প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখে রোজা রাখতেন (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১৯৮০)।
এই ধরনের ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এবং প্রদাহ হ্রাস করে। রোজা শরীরকে হজমের পরিবর্তে নিরাময় প্রক্রিয়ায় মনোযোগ দিতে সাহায্য করে (লংগো, ভি., দ্য লঞ্জেভিটি ডায়েট, পেঙ্গুইন বুকস, নিউ ইয়র্ক: ২০১৮, পৃ. ১০৫-১০৮)।
নবীজি (সা.)-এর এই অভ্যাস আধুনিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের সঙ্গে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ।
Sangbad365 Admin 












