০৩:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোপালগঞ্জে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন এনসিপি নেতারা

  • Sangbad365 Admin
  • সময়ঃ ১০:২৮:৩০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
  • ১৬০৪২ Time View

গোপালগঞ্জ থেকে সভা শেষ করে মাদারীপুর যাওয়ার পথে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) গাড়ি বহরে হামলা করা হয়েছে। বুধবার (১৬ জুলাই) দুপুরে সদর উপজেলায় সমাবেশ শেষ করে বের হয়ে যাওয়ার সময় হামলার এই হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয় ইটপাটকেল। জানা গেছে, সমাবেশ পরবর্তী হামলার ঘটনায় গোপালগঞ্জ শহর থেকে বের হতে না পেরে এনসিপি নেতাদের গাড়ি বহর জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের বিল্ডিংয়ের ভেতর প্রবেশ করতে দেখা গেছে। পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে প্রবেশ করে এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আরিফুর রহমান তুহিন দাবি করেন, আমাদেরকে পুরোপুরি নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। খুনি হাসিনার কিছু সন্ত্রাসী বাহিনী আমাদেরকে এখানে আসার পথেই বাধা দিচ্ছিল। প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা নেয়নি। এমন হয়েছে যে প্রশাসনকে আমরা প্রটোকল দিয়ে নিয়ে আসছিলাম। আমরা গোপালগঞ্জবাসীকে সঙ্গে নিয়ে এখানে সমাবেশ করছিলাম। করার পর বের হওয়ার সময় আওয়ামীলীগের গুন্ডারা মুহুর্মুহু গুলি শুরু করেছে। পুলিশ লেজ গুটিয়ে পালিয়ে গেছে। এটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। তিনি আরও বলেন, আমরা জানতাম না এটা পুলিশ সুপারের কার্যালয়। আমাদেরকে পুলিশ ফেলে চলে যাওয়ায় আমরা যেদিকে পেরেছি বহর নিয়ে চলে আসছি। আসার পর আমরা দেখলাম যে এটা পুলিশ সুপারের কার্যালয়। উল্লেখ্য, এনসিপির গোপালগঞ্জের পদযাত্রা ও সমাবেশকে ঘিরে মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) রাত থেকে সামাজিকমাধ্যমে উত্তেজনা তৈরি হয়। ফেসবুকে এনসিপির নেতারা ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। বুধবার এনসিপির নেতারা গোপালগঞ্জ যাওয়ার পথে পথে বাধা পেয়েছেন। হামলা চালানো হয়েছে শহরের পৌর পার্ক সমাবেশস্থলে। পুলিশ ও ইউএনওর গাড়িতেও হামলার ঘটনা ঘটেছে। সব বাধা উপেক্ষা করে পৌর পার্কের সমাবেশস্থলে হাজির হয়ে বক্তব্য দিয়েছেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। গোপালগঞ্জ থেকে ফেরার পথে আবারও হামলা হয়।

গোপালগঞ্জে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন এনসিপি নেতারা, ,

গোপালগঞ্জ
থেকে
সভা
শেষ
করে
মাদারীপুর
যাওয়ার
পথে
জাতীয়
নাগরিক
পার্টির
(এনসিপি)
গাড়ি
বহরে
হামলা
করা
হয়েছে।
বুধবার
(১৬
জুলাই)
দুপুরে
সদর
উপজেলায়
সমাবেশ
শেষ
করে
বের
হয়ে
যাওয়ার
সময়
হামলার
এই
হামলার
ঘটনা
ঘটে।

সময়
আইন
শৃঙ্খলারক্ষাকারী
বাহিনীকে
লক্ষ্য
করে
ছোড়া
হয়
ইটপাটকেল।

জানা
গেছে,
সমাবেশ
পরবর্তী
হামলার
ঘটনায়
গোপালগঞ্জ
শহর
থেকে
বের
হতে
না
পেরে
এনসিপি
নেতাদের
গাড়ি
বহর
জেলা
পুলিশ
সুপারের
কার্যালয়ের
বিল্ডিংয়ের
ভেতর
প্রবেশ
করতে
দেখা
গেছে।

পুলিশ
সুপারের
কার্যালয়ে
প্রবেশ
করে
এনসিপির
যুগ্ম
মুখ্য
সমন্বয়ক
আরিফুর
রহমান
তুহিন
দাবি
করেন,
আমাদেরকে
পুরোপুরি
নিরাপত্তা
দিতে
ব্যর্থ
হয়েছে।
খুনি
হাসিনার
কিছু
সন্ত্রাসী
বাহিনী
আমাদেরকে
এখানে
আসার
পথেই
বাধা
দিচ্ছিল।
প্রশাসন
যথাযথ
ব্যবস্থা
নেয়নি।
এমন
হয়েছে
যে
প্রশাসনকে
আমরা
প্রটোকল
দিয়ে
নিয়ে
আসছিলাম।
আমরা
গোপালগঞ্জবাসীকে
সঙ্গে
নিয়ে
এখানে
সমাবেশ
করছিলাম।
করার
পর
বের
হওয়ার
সময়
আওয়ামীলীগের
গুন্ডারা
মুহুর্মুহু
গুলি
শুরু
করেছে।
পুলিশ
লেজ
গুটিয়ে
পালিয়ে
গেছে।
এটা
আমাদের
জন্য
দুর্ভাগ্যজনক।

তিনি
আরও
বলেন,
আমরা
জানতাম
না
এটা
পুলিশ
সুপারের
কার্যালয়।
আমাদেরকে
পুলিশ
ফেলে
চলে
যাওয়ায়
আমরা
যেদিকে
পেরেছি
বহর
নিয়ে
চলে
আসছি।
আসার
পর
আমরা
দেখলাম
যে
এটা
পুলিশ
সুপারের
কার্যালয়।

উল্লেখ্য,
এনসিপির
গোপালগঞ্জের
পদযাত্রা

সমাবেশকে
ঘিরে
মঙ্গলবার
(১৫
জুলাই)
রাত
থেকে
সামাজিকমাধ্যমে
উত্তেজনা
তৈরি
হয়।
ফেসবুকে
এনসিপির
নেতারা
‘মার্চ
টু
গোপালগঞ্জ’
ঘোষণা
দেওয়ার
পর
থেকেই
উত্তেজনার
সৃষ্টি
হয়।
বুধবার
এনসিপির
নেতারা
গোপালগঞ্জ
যাওয়ার
পথে
পথে
বাধা
পেয়েছেন।
হামলা
চালানো
হয়েছে
শহরের
পৌর
পার্ক
সমাবেশস্থলে।
পুলিশ

ইউএনওর
গাড়িতেও
হামলার
ঘটনা
ঘটেছে।
সব
বাধা
উপেক্ষা
করে
পৌর
পার্কের
সমাবেশস্থলে
হাজির
হয়ে
বক্তব্য
দিয়েছেন
এনসিপির
কেন্দ্রীয়
নেতারা।
গোপালগঞ্জ
থেকে
ফেরার
পথে
আবারও
হামলা
হয়।


রার/সা.এ

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

গোপালগঞ্জে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন এনসিপি নেতারা

সময়ঃ ১০:২৮:৩০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

গোপালগঞ্জে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন এনসিপি নেতারা, ,

গোপালগঞ্জ
থেকে
সভা
শেষ
করে
মাদারীপুর
যাওয়ার
পথে
জাতীয়
নাগরিক
পার্টির
(এনসিপি)
গাড়ি
বহরে
হামলা
করা
হয়েছে।
বুধবার
(১৬
জুলাই)
দুপুরে
সদর
উপজেলায়
সমাবেশ
শেষ
করে
বের
হয়ে
যাওয়ার
সময়
হামলার
এই
হামলার
ঘটনা
ঘটে।

সময়
আইন
শৃঙ্খলারক্ষাকারী
বাহিনীকে
লক্ষ্য
করে
ছোড়া
হয়
ইটপাটকেল।

জানা
গেছে,
সমাবেশ
পরবর্তী
হামলার
ঘটনায়
গোপালগঞ্জ
শহর
থেকে
বের
হতে
না
পেরে
এনসিপি
নেতাদের
গাড়ি
বহর
জেলা
পুলিশ
সুপারের
কার্যালয়ের
বিল্ডিংয়ের
ভেতর
প্রবেশ
করতে
দেখা
গেছে।

পুলিশ
সুপারের
কার্যালয়ে
প্রবেশ
করে
এনসিপির
যুগ্ম
মুখ্য
সমন্বয়ক
আরিফুর
রহমান
তুহিন
দাবি
করেন,
আমাদেরকে
পুরোপুরি
নিরাপত্তা
দিতে
ব্যর্থ
হয়েছে।
খুনি
হাসিনার
কিছু
সন্ত্রাসী
বাহিনী
আমাদেরকে
এখানে
আসার
পথেই
বাধা
দিচ্ছিল।
প্রশাসন
যথাযথ
ব্যবস্থা
নেয়নি।
এমন
হয়েছে
যে
প্রশাসনকে
আমরা
প্রটোকল
দিয়ে
নিয়ে
আসছিলাম।
আমরা
গোপালগঞ্জবাসীকে
সঙ্গে
নিয়ে
এখানে
সমাবেশ
করছিলাম।
করার
পর
বের
হওয়ার
সময়
আওয়ামীলীগের
গুন্ডারা
মুহুর্মুহু
গুলি
শুরু
করেছে।
পুলিশ
লেজ
গুটিয়ে
পালিয়ে
গেছে।
এটা
আমাদের
জন্য
দুর্ভাগ্যজনক।

তিনি
আরও
বলেন,
আমরা
জানতাম
না
এটা
পুলিশ
সুপারের
কার্যালয়।
আমাদেরকে
পুলিশ
ফেলে
চলে
যাওয়ায়
আমরা
যেদিকে
পেরেছি
বহর
নিয়ে
চলে
আসছি।
আসার
পর
আমরা
দেখলাম
যে
এটা
পুলিশ
সুপারের
কার্যালয়।

উল্লেখ্য,
এনসিপির
গোপালগঞ্জের
পদযাত্রা

সমাবেশকে
ঘিরে
মঙ্গলবার
(১৫
জুলাই)
রাত
থেকে
সামাজিকমাধ্যমে
উত্তেজনা
তৈরি
হয়।
ফেসবুকে
এনসিপির
নেতারা
‘মার্চ
টু
গোপালগঞ্জ’
ঘোষণা
দেওয়ার
পর
থেকেই
উত্তেজনার
সৃষ্টি
হয়।
বুধবার
এনসিপির
নেতারা
গোপালগঞ্জ
যাওয়ার
পথে
পথে
বাধা
পেয়েছেন।
হামলা
চালানো
হয়েছে
শহরের
পৌর
পার্ক
সমাবেশস্থলে।
পুলিশ

ইউএনওর
গাড়িতেও
হামলার
ঘটনা
ঘটেছে।
সব
বাধা
উপেক্ষা
করে
পৌর
পার্কের
সমাবেশস্থলে
হাজির
হয়ে
বক্তব্য
দিয়েছেন
এনসিপির
কেন্দ্রীয়
নেতারা।
গোপালগঞ্জ
থেকে
ফেরার
পথে
আবারও
হামলা
হয়।


রার/সা.এ