সানড্যান্সের উত্তরাধিকার
শুরুর দিকে শখের মতো যাত্রা শুরু হলেও সানড্যান্স হয়ে উঠেছিল স্বাধীন সিনেমার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আসর। এখানে আসতেন হলিউড এজেন্টরা, প্রযোজকেরা—প্রথমে স্কি করতে, পরে নতুন চলচ্চিত্র কিনতে। তরুণ নির্মাতারা ভিসা কার্ড সর্বস্ব দিয়ে বানাতেন স্বপ্নের ছবি। আশা করতেন, সানড্যান্সে জায়গা পেলে হয়তো জীবন বদলে যাবে। অনেকে ব্যর্থ হয়েছেন, অনেকে আবার পেয়েছেন বিশ্বজোড়া খ্যাতি।
প্রতিবছরের জানুয়ারিতে পার্ক সিটিতে অনুষ্ঠিত এ উৎসব এখন শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী চলচ্চিত্র আসর। সানড্যান্স ইনস্টিটিউটের ভাষায়, ‘স্বাধীন কণ্ঠের জন্য যে প্ল্যাটফর্ম তিনি তৈরি করেছিলেন, তা এখন চার দশক ধরে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করছে, সিনেমাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করছে।’
২০০৫ সালে রেডফোর্ড বলেছিলেন, ‘এর জন্য আমি জীবনের এতটা সময় দিয়েছি; কারণ, এটি আমার কাছে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।’ সানড্যান্স উৎসব যে কত গুরুত্বপূর্ণ, সেটা এত দিনে ভালোভাবেই বুঝে গেছেন চলচ্চিত্রপ্রেমীরা।
তথ্যসূত্র: পিপল ডটকম ও ভ্যারাইটি