১০:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশপ্রিয় যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্তর স্মৃতিবিজড়িত ভবন

  • Sangbad365 Admin
  • সময়ঃ ১২:১৪:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৫
  • ১৬০৩৫ Time View

দেশপ্রিয় যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্তর ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের স্মৃতিবিজড়িত ভবনটি চট্টগ্রাম নগরের রহমতগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত। ঐতিহাসিক ভবনটি এখন শিশুবাগ স্কুল হিসেবে পরিচিত। যাত্রা মোহন সেন প্রকাশ জে এম সেনের ছেলে ব্যারিস্টার দেশপ্রিয় যতীন্দ্রমোহন সেন ছিলেন সর্বভারতীয় কংগ্রেসের নেতা। তিনি কলকাতার মেয়রও হয়েছিলেন। মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু, শরৎ বসু, মোহাম্মদ আলী, শওকত আলী এবং অসম বেঙ্গল রেলওয়ে আন্দোলনের নেতারা বিভিন্ন সময়ে এ বাড়িতে এসেছেন। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বিপ্লবী সূর্য সেন, অনন্ত সিংহ, অম্বিকা চক্রবর্তীর হয়ে মামলা লড়েছিলেন যতীন্দ্রমোহন সেন। দীর্ঘদিন ধরে তাঁর এই স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটিকে প্রত্নসম্পদ ও জাদুঘর করার দাবি করে আসছে নগরবাসী। কিন্তু ২০২১ সালের ৪ জানুয়ারি পুলিশি পাহারায় একটি পক্ষ ভবনের সামনের অংশ বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলছিল। তখন প্রতিবাদের মুখে সেখান থেকে পুলিশ এবং দখলদারেরা চলে যায়। ওই বছরের ৫ জানুয়ারি হাইকোর্ট ঐতিহাসিক ভবনটির অবকাঠামো ও জায়গার দখল-অবস্থানের ওপর স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আদেশ দিয়েছিলেন। এখনো এ অবস্থায় রয়েছে। তবে পরিচর্যার অভাবে ভবনটির সামনের অংশে আগাছা ও ঘাস জন্মেছে। গত সপ্তাহে ভবন ও এলাকাটি পরিদর্শন করেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আঞ্চলিক পরিচালক (চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) নাহিদ সুলতানা ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। ঐতিহাসিক এই ভবনের বর্তমান অবস্থা নিয়ে এবারের ছবির গল্প:

ট্যাগঃ

দেশপ্রিয় যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্তর স্মৃতিবিজড়িত ভবন

সময়ঃ ১২:১৪:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৫

দেশপ্রিয় যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্তর ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের স্মৃতিবিজড়িত ভবনটি চট্টগ্রাম নগরের রহমতগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত। ঐতিহাসিক ভবনটি এখন শিশুবাগ স্কুল হিসেবে পরিচিত। যাত্রা মোহন সেন প্রকাশ জে এম সেনের ছেলে ব্যারিস্টার দেশপ্রিয় যতীন্দ্রমোহন সেন ছিলেন সর্বভারতীয় কংগ্রেসের নেতা। তিনি কলকাতার মেয়রও হয়েছিলেন। মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু, শরৎ বসু, মোহাম্মদ আলী, শওকত আলী এবং অসম বেঙ্গল রেলওয়ে আন্দোলনের নেতারা বিভিন্ন সময়ে এ বাড়িতে এসেছেন। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বিপ্লবী সূর্য সেন, অনন্ত সিংহ, অম্বিকা চক্রবর্তীর হয়ে মামলা লড়েছিলেন যতীন্দ্রমোহন সেন। দীর্ঘদিন ধরে তাঁর এই স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটিকে প্রত্নসম্পদ ও জাদুঘর করার দাবি করে আসছে নগরবাসী। কিন্তু ২০২১ সালের ৪ জানুয়ারি পুলিশি পাহারায় একটি পক্ষ ভবনের সামনের অংশ বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলছিল। তখন প্রতিবাদের মুখে সেখান থেকে পুলিশ এবং দখলদারেরা চলে যায়। ওই বছরের ৫ জানুয়ারি হাইকোর্ট ঐতিহাসিক ভবনটির অবকাঠামো ও জায়গার দখল-অবস্থানের ওপর স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আদেশ দিয়েছিলেন। এখনো এ অবস্থায় রয়েছে। তবে পরিচর্যার অভাবে ভবনটির সামনের অংশে আগাছা ও ঘাস জন্মেছে। গত সপ্তাহে ভবন ও এলাকাটি পরিদর্শন করেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আঞ্চলিক পরিচালক (চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) নাহিদ সুলতানা ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। ঐতিহাসিক এই ভবনের বর্তমান অবস্থা নিয়ে এবারের ছবির গল্প: