সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সম্মিলিত কমিটির কো-কনভেনর এম এ সালাম, জেলা জামায়েতে ইসলামীর আমির মাওলানা রেজাউল করিম, সেক্রেটারি শেখ মোহাম্মদ ইউনুস আলী, বিএনপি নেতা শেখ মুজিবুর রহমান, জাকির হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি খান মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন জনমানুষের দাবি উপেক্ষা করে এই আসন বিন্যাস করেছে। মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আমরা আন্দোলন শুরু করেছি।’
দীর্ঘদিন ধরে বাগেরহাটে চারটি আসন ছিল। গত ৩০ জুলাই আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাটের চারটি আসনের মধ্যে একটি আসন কমিয়ে জেলায় তিনটি আসন করার প্রাথমিক প্রস্তাব দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। এর পর থেকেই বাগেরহাট জেলাবাসী ক্ষোভে ফুঁসে ওঠেন। সব রাজনৈতিক দল একসঙ্গে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি গঠন করে। এরপর একের পর এক কর্মসূচি চলতে থাকে। চারটি আসন বহাল রাখার দাবিতে নির্বাচন কমিশনের শুনানিতে অংশ নেন জেলার বিভিন্ন দলের নেতা–কর্মীরা। তবে ৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন শুধু আগের প্রস্তাবের সীমানা পরিবর্তন করে তিনটি আসন রেখে চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে।