কোরআনের সিজদার আয়াত পড়লে সিজদা করা উত্তম, তবে বাধ্যতামূলক নয়। আবু রাফি (রা.) বলেন, “আমি আবু হুরায়রার সঙ্গে নামাজ পড়লাম। তিনি সুরা ইনশিকাক পড়লেন এবং সিজদা করলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, এটা কী? তিনি বললেন, আমি নবীজির পেছনে এতে সিজদা করেছি, তাই তাঁর সঙ্গে দেখা না হওয়া পর্যন্ত এটি চালিয়ে যাব।” (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১০৭৩)
সিজদার জন্য অজু বাধ্যতামূলক নয়, এবং এতে তাকবির বা সালাম নেই।
এ ছাড়া কোরআন পাঠ শুধু গুরুত্বপূর্ণ কারণে বন্ধ করা উচিত, যেমন সালামের জবাব দেওয়া, ভালো কাজের আদেশ দেওয়া বা খারাপ কাজে বাধা দেওয়া।
অন্য কেউ কোরআন পড়লে মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে। কোরআনে বলা হয়েছে, “যখন কোরআন পড়া হয়, তখন তা মনোযোগ দিয়ে শোনো এবং চুপ থাকো, যাতে তোমরা রহমত পাও।” (সুরা আরাফ: ২০৪)
হাসি, কথাবার্তা বা ব্যস্ততা এড়াতে হবে। কেননা, কোরআন তিলাওয়াত শুধু পড়া নয়, এটি আল্লাহর সঙ্গে হৃদয়ের সংযোগ।
Sangbad365 Admin 













