তিব্বে নববী বা প্রফেটিক মেডিসিনে কালিজিরাকে বলা হয়েছে ‘উপশমের মূল উপাদান’। ইবনে কাইয়্যিম (রহ.) লিখেছেন, ‘কালিজিরা ঠান্ডা-গরম দুই ধরনের রোগেই উপকারী; এটি পেট পরিষ্কার করে, ক্ষুধা বাড়ায়, এবং শরীরকে জীবনীশক্তি প্রদান করে।’ (আয-যাদুল মা‘আদ, ৪/৩০২, মাকতাবা দারুল হাদিস, কায়রো সংস্করণ)
আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, কালিজিরা শুধু প্রাচীন চিকিৎসায় নয়, বরং আধুনিক মেডিকেল সায়েন্সেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
১. রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি: কালিজিরায় থাকে থাইমোকুইনোন, যা শরীরের ইমিউন সিস্টেম সক্রিয় করে।
২️. প্রদাহনাশক গুণ: এই উপাদান শরীরের অভ্যন্তরীণ প্রদাহ কমিয়ে ব্যথা উপশমে সহায়তা করে।
৩️. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: কালিজিরা ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায়।
৪️. ক্যানসার প্রতিরোধে ভূমিকা: বহু গবেষণায় দেখা গেছে, থাইমোকুইনোন ক্যান্সার সেলের বৃদ্ধি রোধ করে।
৫️. হৃদরোগ প্রতিরোধ: কালিজিরা রক্তে কোলেস্টেরল কমায়, হৃদ্যন্ত্রকে শক্তিশালী করে।
৬️. শ্বাসযন্ত্রের রোগে কার্যকর: হাঁপানি, কাশি ও সর্দিতে কালিজিরার তেল বিশেষ উপকারী বলে প্রমাণিত।
Sangbad365 Admin 













