নিহত ফরিদ সরকারের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল রাতের খাবার শেষে স্থানীয় কাসেম মণ্ডলের ইটভাটায় যান ফরিদ সরকার। এর পর থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। এরপর স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) এক সদস্য ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় তাঁকে ইটভাটার কাছে পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু পথে তিনি মারা যান।
ফরিদের আত্মীয় সাকিল হাসান প্রথম আলোকে বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই প্রতিবেশী আনোয়ার হোসেন ও মো. মোতাহারদের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল ফরিদের। এর আগে প্রতিপক্ষ তাঁদের হুমকি দিয়েছিল। হুমকির ঘটনায় শ্রীপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছিল। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পরিবারের মধ্যে মামলা চলছিল। এ ঘটনার জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
Sangbad365 Admin 




