বিভিন্ন আধিপত্যবাদী শক্তির গুপ্তচরেরা বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্রে এখন লিপ্ত রয়েছে উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, এই পরিস্থিতিতে ধৈর্যশীল হওয়া জরুরি এবং তরুণ প্রজন্মকে দায়িত্ব নিতে হবে। তরুণেরাই আগামী দিনে দেশকে নেতৃত্ব দেবে এবং শক্ত গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর দেশ গড়বে।
একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র গঠনের প্রত্যাশা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, এই দেশে পাহাড়ের মানুষ আছে, সমতলের মানুষ আছে, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, হিন্দুসহ বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বসবাস করে। তিনি বলেন, এমন দেশ গড়তে চান যে দেশে একজন নারী, একজন পুরুষ, একজন শিশু—যেই হোক না কেন, নিরাপদে ঘর থেকে বের হলে নিরাপদে যেন আবার ঘরে ফিরে আসতে পারে।
তারেক রহমান বলেন, দেশের জনসংখ্যার অর্ধেক নারী, চার কোটির বেশি তরুণ প্রজন্মের সদস্য, পাঁচ কোটির মতো শিশু, ৪০ লাখের মতো প্রতিবন্ধী মানুষ এবং কয়েক কোটি কৃষক-শ্রমিক রয়েছেন। এই মানুষগুলোর প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা আছে রাষ্ট্রের কাছে। সবাই ঐক্যবদ্ধ হলে এই প্রত্যাশাগুলো পূরণ করা সম্ভব।
তারেক রহমান বলেন, মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়, গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেতে চায়। তারা চায় যোগ্যতা অনুযায়ী, ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত হোক। তিনি বলেন, এই দেশে পাহাড়ের মানুষ আছে, সমতলের মানুষ আছে; মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান—সব ধর্মের মানুষ বসবাস করে। সবাইকে নিয়েই বাংলাদেশ।
Sangbad365 Admin 




