তবে নিজেদের কোনো ভূখণ্ড মস্কোর হাতে তুলে দেওয়ার বিষয়ে শনিবার প্রবল আপত্তি জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তাঁর ইউরোপীয় মিত্ররাও মনে করেন, এমন শর্ত রাশিয়াকে ‘আগ্রাসনে’ উৎসাহিত করবে। এদিন ফ্রান্স, ইতালি, জার্মান, পোল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, ফিনল্যান্ড ও ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান বিবৃতি দিয়ে ভূখণ্ড ‘হাতবদলের’ বিরোধিতা করেছেন।
বিবৃতিতে ইউরোপের নেতারা বলেন, ‘শক্তি খাটিয়ে আন্তর্জাতিক সীমান্ত পরিবর্তন করা যাবে না’—এমন নীতির বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছেন তাঁরা। যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা শুরু করা উচিত বর্তমান যে সীমান্ত রয়েছে, সেটি মাথায় রেখে। শুধু যুদ্ধবিরতি এবং রাশিয়া-ইউক্রেনের শত্রুতা থামানোর বিষয়টি নিয়ে ট্রাম্প ও পুতিনের মধ্যে আলোচনা হতে পারে।
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরিকল্পনার জন্য ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়ে ইউরোপের নেতারা বলেন, ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন ও রাশিয়ার ওপর চাপ বজায় রাখা জরুরি। আর কূটনৈতিকভাবে রাশিয়া-ইউক্রেন সমস্যা সমাধানের সময় কিয়েভ ও ইউরোপের নিরাপত্তার স্বার্থের বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। তাঁরা এ-ও বলেন, ইউক্রেনে শান্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে হতে পারে না।
Sangbad365 Admin 













