পদগুলো হলো স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থী সম্পাদক, মিডিয়া ও যোগাযোগবিষয়ক সম্পাদক, সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক, দক্ষতা উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক, আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক, পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক, মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক।
স্মারকলিপিতে ছাত্রদল জকসুর নীতিমালা থেকে অর্থ সম্পাদক বাদ দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। স্মারকলিপিতে বলা হয়, কোষাধ্যক্ষ পদ রাখার বিপরীতে অর্থ সম্পাদক রাখা একটি পুনরাবৃত্তিমূলক পদ এবং অনেক ক্ষেত্রে সাংঘর্ষিক ক্ষেত্র তৈরি করে। পাশাপাশি মর্যাদার ব্যাপারে একটি ব্যত্যয় ঘটানোর মতো উপলক্ষ তৈরি হয় এবং সামনেও হবে। সে ক্ষেত্রে এটি না রাখাই ভালো। পাশাপাশি কোনো ব্যাপারে দ্বিমত তৈরি হলে পারস্পরিক দোষারোপের সংস্কৃতি তৈরি হবে। এ ছাড়া ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, মহান ভাষা আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধ, ১৯৬৯–এর গণ–অভ্যুত্থান, ১৯৭৫–এর ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লব, ১৯৯০–এর গণ–অভ্যুত্থান এবং ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক তাৎপর্যের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ এবং বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভাবধারার সাংস্কৃতিক চর্চা বেগবান করার লক্ষ্যে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে ‘মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক’ পদ রাখার দাবি জানায়।
Sangbad365 Admin 












